Monday, September 22, 2025

দলবিহীন নির্বাচন: বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক মডেল

 

দলবিহীন নির্বাচন: বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক মডেল

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি এক গভীর সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে আছে। দলীয় রাজনীতির সংঘাত, অস্থিরতা, হানাহানি এবং সর্বোপরি দুর্নীতি দেশের অগ্রযাত্রাকে বারবার বাধাগ্রস্ত করছে। এ বাস্তবতায় অনেকেই মনে করছেন—বর্তমান ব্যবস্থার বাইরে গিয়ে নতুন রাজনৈতিক কাঠামো নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। সেই চিন্তার জায়গা থেকেই উঠে আসতে পারে একটি ভিন্নধর্মী প্রস্তাব—দলবিহীন নির্বাচন ও সংসদ পরিচালনার মডেল।


প্রস্তাবিত মডেল:

এই মডেলের মূল ধারণা হলো,

  1. সংসদ নির্বাচন হবে দলীয় ভিত্তিতে নয়, বরং সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মাধ্যমে।

    • কোনো রাজনৈতিক দল এখানে প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না।

    • জনগণ প্রত্যেক আসনে যোগ্য, সৎ ও জনপ্রিয় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বেছে নেবে।

  2. নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।

    • সংসদ সদস্যদের ভোটেই প্রধানমন্ত্রী নির্ধারিত হবেন।

    • প্রধানমন্ত্রী আগামী ৫ বছর দেশের প্রশাসন পরিচালনা করবেন।

  3. দলীয় সংঘঠন বা বিশাল তহবিলের প্রয়োজন থাকবে না।

    • এতে রাজনৈতিক দলগুলো যে বিপুল অর্থ ব্যয় করে, তা আর থাকবে না।

    • নির্বাচনে অর্থের প্রভাব অনেকাংশে কমে যাবে।


সম্ভাব্য সুফল:

১. দুর্নীতি কমে আসবে

রাজনৈতিক দল চালাতে বিশাল অর্থের প্রয়োজন হয়। এই অর্থের যোগান দিতে অনেক সময় দলীয় নেতারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ বা সরকারি প্রভাবকে ব্যবহার করেন। দলবিহীন নির্বাচন হলে সেই প্রয়োজন অনেকাংশে হ্রাস পাবে, ফলে দুর্নীতি কমে আসবে।

২. যোগ্যতার ভিত্তিতে নেতৃত্ব

দলীয় প্রভাব, টিকিট বাণিজ্য বা রাজনৈতিক উত্তরাধিকারের পরিবর্তে শুধুমাত্র ব্যক্তির যোগ্যতা, সততা ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।

৩. দলীয় সংঘাত হ্রাস

বর্তমানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ, হরতাল, অবরোধ, সহিংসতা সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। দলবিহীন নির্বাচনে এই সংঘাতের বড় অংশ স্বাভাবিকভাবেই কমে যাবে।

৪. প্রশাসনিক স্থিতিশীলতা

সংসদ সদস্যরা যেহেতু নির্দলীয় হবেন, তাই সরকার ও সংসদে দলীয় বিরোধিতার বদলে সমঝোতা, আলোচনা ও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যমত গড়ে ওঠার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।


চ্যালেঞ্জসমূহ

তবে এই মডেল বাস্তবায়ন করতে কিছু প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জও সামনে আসবে:

  • রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি ও প্রভাব কাটিয়ে ওঠা কতটা সম্ভব?

  • নির্দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে অর্থবান ও প্রভাবশালীরা প্রাধান্য পেতে পারেন।

  • বৃহৎ আকারে প্রশাসনিক সমন্বয় করতে দলবিহীন সংসদ কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে।

তবুও, এই মডেল নিয়ে আলোচনার গুরুত্ব রয়েছে। কারণ বর্তমান ব্যবস্থা যদি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে না পারে, তবে বিকল্প চিন্তাধারাই ভবিষ্যতের পথ দেখাতে পারে।

দলবিহীন নির্বাচন: গবেষণা ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার প্রেক্ষাপটে সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতা

বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান সংকট (দলবদ্ধ রাজনীতির ধ্রুব সংঘাত, পার্থক্যহীন আন্দোলন, ভোটবাজি, দুর্নীতি, জনসাধারণের আস্থা হ্রাস ইত্যাদি) বিবেচনায় নতুন ধরনের রাজনৈতিক খাঁচা তৈরি করা যেতে পারে। “দলবিহীন নির্বাচন ও সংসদ পরিচালনা” এই মডেলটি একটি বিকল্প হিসেবে প্রস্তাব করা হচ্ছে। নিচে রয়েছে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় পাওয়া তথ্য ও আন্তর্জাতিক উদাহরণ, যা এই মডেলকে সমর্থন ও চ্যালেঞ্জ উভয়ই তুলে ধরে।


আন্তর্জাতিক উদাহরণ ও প্রেক্ষাপট

  1. উগান্ডার নন-পার্টি “মুভমেন্ট” সিস্টেম
    উগান্ডায় ১৯৮৬ সাল থেকে “মুভমেন্ট” সিস্টেম (Movement system) চালু ছিল যেখানে রাজনৈতিক দল গঠন ও পার্টি‐মনোনয়ন সীমিত ছিল। তবে ২০০৫ সালে দেশটি একটি রেফারেন্ডাম দিয়ে আবার মাল্টিপার্টি রাজনীতি ফিরিয়ে আনে। Wikipedia
    → এই উদাহরণ থেকে দেখা যায়, পার্টিবিহীন বা পার্টি-নিয়ন্ত্রিত সীমিত রাজনীতিতে জনগণের দাবি ও দলীয় রাজনীতির মুক্তির ইচ্ছা শক্তিশালী হলে পরিবর্তন আসতে পারে।

  2. অস্ট্রেলিয়ায় স্বাধীন (Independent) প্রার্থীর প্রভাব
    অস্ট্রেলিয়ায় “ইন্ডিপেনডেন্ট এমপি” (স্বাধীন সাংসদ) অনেকবার নির্বাচিত হয়; ২০২২ সালের নির্বাচনে নিম্ন কক্ষে ১৫ জনের বেশি এমপি স্বাধীন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। The Australia Institute
    → যদিও পুরো সংসদই দলবিহীন নয়, স্বাধীন প্রার্থীদের সংখ্যা ও প্রভাব দেখিয়ে দেয়, সাধারণ পার্টির বাইরে থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করার সম্ভাবনা এবং ভোটারদের ভোট দেওয়ার বিকল্প চানার একটি প্রবণতা।


গবেষণামূলক বিশ্লেষণ: সুবিধা ও চ্যালেঞ্জ

নিচে কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও বিশ্লেষণ থেকে সংগৃহীত সুবিধা ও সীমাবদ্ধতা দেওয়া হচ্ছে, যা এই মডেল বিবেচনায় নেওয়ার সময় গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত।

বিষয়গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য / বিশ্লেষণমডেল প্রয়োগে প্রভাব
নির্বাচনের খরচ ও রাজনৈতিক অর্থায়নদলীয় রাজনীতিতে প্রচুর অর্থ লাগে: প্রচার, মনোনয়ন, বিজ্ঞাপন, ভোটপত্র প্রভৃতি খাতে। দলবিহীন পদ্ধতি হলে এই ধরনের খরচ কমে আসতে পারে বলে বিভিন্ন আলোচনা ও গবেষণায় উল্লেখ আছে। Bscholarly+2The Australia Institute+2খরচ কমবে; অর্থের অপব্যবহার ও দানসংক্রান্ত কারচুপি কম হবে; তবে “স্বাধীন প্রার্থী” হলেও প্রচারণায় ব্যয় কম হবে না সম্পূর্ণরূপে—প্রাতিষ্ঠানিক ও মিডিয়া খরচ থাকে।
যোগ্য ও পরিচ্ছন্ন নেতৃত্বগবেষণায় পাওয়া গেছে যে, যেখানে স্বাধীন প্রার্থী অংশগ্রহণ বেশি, ভোটাররা ব্যক্তিত্ব, নীতিগত দিক ও সততার দিকে বেশি নজর দেন। অস্ট্রেলিয়া‐উদাহরণে দেখা গেছে, কিছু নির্বাচনে প্রার্থীর পার্টি নয় তার ব্যক্তিগত কার্যকলাপ ভোটারদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। The Australia Instituteএ ধরনের মডেল সততার ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নেতা নির্বাচন বাড়াতে পারে; তবে প্রচারণায় সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অর্থসংক্রান্ত অসমতা থাকলে ব্যক্তি‐নেতাদের জন্য প্রতিযোগিতা কঠিন হবে।
জনগণ ও অংশগ্রহণএকটি গবেষণা দেখেছে যে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উপস্থিতি ভোটারদের অংশগ্রহণে প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি ভোটাররা পার্টি রাজনীতিতে নিরাশ হয়। তবে নির্বাচনী ডিজাইন ও প্রক্রিয়া যদি জটিল হয়, অংশগ্রহণ কমতে পারে। ACE Project+2The Australia Institute+2অংশগ্রহণ বাড়তে পারে যদি স্বচ্ছতা ও তথ্য প্রচার করা হয়; তবে ভোটার শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়াতে হবে।
শাসন‐গত স্থিতিশীলতা ও নীতি বাস্তবায়নদলবিভাজন কম থাকলে রীতিমতো বিরোধী‐সহগামী আলোচনা বাড়তে পারে, তবে অভ্যস্ত পার্টি‐সংগ্রাম ও বিরোধিতার অভাব নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে কোনো একটি ফ্যাসাদ তৈরি করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, পার্টি‐নির্ভর সরকারের ক্ষেত্রে বাধা থাকলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও চেক‐অ্যান্ড‐ব্যালেন্স রয়েছে, যা পার্টি‐বিহীন ব্যবস্থায় কম থাকতে পারে। ACE Project+1নীতি দ্রুত হতে পারে যদি সবাই একমত, তবে পার্থক্য, বর্ণ‐ধর্ম‐আঞ্চলিক ভিন্নতা থাকা অবস্থায় জনহিত ও ন্যায়বিচার বজায় রাখতে পারা কঠিন হবে।
দুর্নীতি ও নৈতিক উদ্যোগদলীয় রাজনীতিতে “ওয়ারেন্ট এফেক্ট” ও দান‐স্বার্থ‐ভিত্তিক প্রভাব অনেক বেশি দেখা গেছে; সংস্কারমূলক নির্বাচনী ডিসিপ্লিন ও স্বচ্ছ তহবিল পরিচালনার নিয়ম থাকলে দুর্নীতি কমে আসতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে রাজনৈতিক দলের আর্থিক স্বচ্ছতা কম হলে দুর্নীতি বেশি হয়। ACE Project+1মডেলটি যদি দান‐বাজি, প্রভাব‐পুঁজির প্রবেশ বন্ধ করতে সক্ষম হয়, দুর্নীতি হ্রাস হতে পারে; তবে নিজস্ব আর্থিক শক্তিধর ব্যক্তি‐নেতাদের সুযোগ থাকতে পারে যদি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকে।

প্রধান চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি

গবেষণামূলক ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু বড় চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি নিম্নে তুলে ধরা হচ্ছে:

  1. অর্থ ও প্রভাবশালী ব্যক্তি‐নেতাদের আধিপত্য
    পার্টি না থাকলেও ধনশালী, সামাজিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রচারণায় ও মিডিয়া‐সম্পৃক্ততায় বেশি সুবিধায় থাকতে পারেন। এতে রাষ্ট্রীয় জীবনের “দলবর্জিত বিত্তশ্বিক শ্রেণির” তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

  2. সংগঠন ও নীতি ধারায় অভাব
    পার্টির মাধ্যমে নীতি সংকলন, নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ও ম্যনিফেস্টো (manifesto) তৈরি করা হয়। দল ছাড়া এসব নীতি ধারায় ভুলবাছাই বা নীতি‐সংগ্রহ কম হতে পারে।

  3. বিভিন্ন সামাজিক ও আঞ্চলিক ভিন্নতার প্রতিনিধিত্ব
    বাংলাদেশের মতো বহু ধর্ম, ভাষা, আঞ্চলিক বৈচিত্র্য রয়েছে—জরুরি যে আসন‐সংখ্যার ভিত্তিতে সব অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব হবে। দলবিহীন ক্ষেত্রে কিছু অঞ্চলের জনগণের আওয়াজ কমে যেতে পারে যদি স্থানীয় প্রতিনিধি‐প্রার্থী কম বোঝাপড়া রাখতে পারেন।

  4. বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও মনস্তত্ত্ব পরিবর্তনের প্রয়োজন
    রাজনৈতিক দল ও পার্টি‐ভিত্তিক রাজনীতির অভ্যাস যত গড়ে উঠেছে, জনগণের মনে পার্টির নাম, পার্টি পরিচয় অনেক গুরুত্ব পেয়েছে। এমন একটি মডেল সফল করতে হলে রাজনৈতিক শিক্ষা, সচেতনতা এবং নাগরিক সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ হবে।

  5. আইন ও সংবিধানগত বাধা
    কিছু সংবিধান এমন হয় যে পার্টির অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক বা পার্টি‐মনোনয়ন ও মনোনয়ন প্রক্রিয়া পার্টি নিয়ন্ত্রিত হয়; আইন পরিবর্তন করতে হবে।


মডেল বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ও সুপারিশ

নিচে কিছু গবেষণায় পাওয়া সুপারিশ, যেগুলি এই মডেল বাস্তবায়নায় সহায়ক হতে পারে:

  • নির্বাচন‐খরচ নিয়ন্ত্রণ ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা উচিত। নির্বাচনি প্রচারণার সর্বোচ্চ ব্যয় সীমা, প্রচারণার আর্থিক উৎস কোথা থেকে আসবে তার রিপোর্টিং বাধ্যতামূলক করতে হবে।

  • স্বাধীন ও দায়িত্বশীল মনোনয়ন ও যাচাই প্রক্রিয়া থাকা উচিত। প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেতে হলে নির্দিষ্ট ন্যূনতম যোগ্যতা, জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে যাচাই, কোনো অপরাধমূলক পটভূমি নেই ইত্যাদি হতে পারে।

  • ভোটার শিক্ষার কর্মসূচি ও সচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি—জনগণ কেন ভোট দিতে হবে, স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কিভাবে বিচার করবেন ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য পৌঁছানো দরকার।

  • নির্বাচনী কাঠামো ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য আসন সংখ্যা, আঞ্চলিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বিবেচনায় নেওয়া হবে। হয়তো সংরক্ষিত আসন বা কোটা ব্যবহারের প্রয়োজন হবে।

  • নভোট‐নৈতিক মান (voting ethics) উন্নয়ন এবং নির্বাচনী পর্যবেক্ষণ ও নিরপেক্ষ আদালত ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক।


উপসংহার

দলবিহীন নির্বাচন ও সংসদ পরিচালনার মডেল বাংলাদেশের জন্য একটি সাহসী ও সময়োপযোগী আলোচনা। গবেষণা ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা দেখায় এর অনেক সম্ভাবনা রয়েছে—দুর্নীতি হ্রাস, জনগণের পার্থক্যমত্তা, অধিক স্বচ্ছ নেতৃত্ব বাছাই ইত্যাদি।

তবে এটি যদি বাস্তবায়ন করা হয়, তাহলে শুধু একটি নীতিগত পরিবর্তন নয়, সার্বিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তন দরকার—আইন, জনসাধারণের মনোভাব, প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা, এবং নীতি‐নির্ধারক সংস্কার।

No comments:

Post a Comment

দলবিহীন নির্বাচন: বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক মডেল

  দলবিহীন নির্বাচন: বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক মডেল বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি এক গভীর সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে আছে। দলীয় রাজনীতির সংঘাত...